এক অনলাইন ডেটিং সার্ভিসের করা সাম্প্রতিক সমীক্ষায় ভারতের পরকীয়ামূলক সম্পর্কের এক চমকপ্রদ চিত্র উঠে এসেছে। ২০২৫ সালের জুন মাসে 'অ্যাসলে ম্যাডিসন' দ্বারা পরিচালিত এই সমীক্ষা অনুযায়ী, সঙ্গীকে প্রতারণার ক্ষেত্রে দেশের মেট্রো শহরগুলিকে পিছনে ফেলে শীর্ষে উঠে এসেছে তামিলনাড়ুর কাঞ্চিপুরম।
রেশম শাড়ির জন্য বিখ্যাত এই শহর এখন বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে 'ফার্স্ট বয়' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। গত বছরের সমীক্ষায় ১৭ নম্বরে থাকা কাঞ্চিপুরমের এই আকস্মিক উত্থান অনেককেই অবাক করেছে।
সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, মেট্রো শহরগুলির মধ্যে দিল্লিতে পরকীয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। তালিকার প্রথম ২০টি শহরের মধ্যে দিল্লির একাধিক অঞ্চলের নাম রয়েছে, যার মধ্যে সেন্ট্রাল দিল্লি রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। এছাড়াও দক্ষিণ দিল্লি, উত্তর-পশ্চিম দিল্লি, পশ্চিম দিল্লি, পূর্ব দিল্লি এবং দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লিও এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। দিল্লির পার্শ্ববর্তী শহর নয়ডা (গৌতম বুদ্ধ নগর), গুরুগ্রাম এবং গাজিয়াবাদও পরকীয়ার এই তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে।
কলকাতার নাম এই সমীক্ষায় ১৩ নম্বরে উঠে এসেছে। এছাড়াও পুনে, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, লখনউ এবং হায়দরাবাদের মতো শহরগুলিও এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, ভারতের অন্যতম বড় মেট্রো শহর মুম্বাই এই তালিকার প্রথম ২০-এর মধ্যে নেই, যা অনেককে বিস্মিত করেছে।
'অ্যাসলে ম্যাডিসন'-এর সমীক্ষায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য করা গিয়েছে, তা হলো ভারতের ছোট শহরগুলিতে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। সমীক্ষা অনুযায়ী, টায়ার-২ শহরগুলিতে বিবাহিত পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে এই ধরনের ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রবণতা থেকে বোঝা যায় যে, শুধুমাত্র বড় শহরগুলিতেই নয়, ছোট শহরগুলিতেও মানুষের মানসিকতা এবং সম্পর্কের ধরণে পরিবর্তন আসছে।
রেশম শাড়ির জন্য বিখ্যাত এই শহর এখন বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের ক্ষেত্রে 'ফার্স্ট বয়' হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। গত বছরের সমীক্ষায় ১৭ নম্বরে থাকা কাঞ্চিপুরমের এই আকস্মিক উত্থান অনেককেই অবাক করেছে।
সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী, মেট্রো শহরগুলির মধ্যে দিল্লিতে পরকীয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। তালিকার প্রথম ২০টি শহরের মধ্যে দিল্লির একাধিক অঞ্চলের নাম রয়েছে, যার মধ্যে সেন্ট্রাল দিল্লি রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। এছাড়াও দক্ষিণ দিল্লি, উত্তর-পশ্চিম দিল্লি, পশ্চিম দিল্লি, পূর্ব দিল্লি এবং দক্ষিণ-পশ্চিম দিল্লিও এই তালিকায় স্থান পেয়েছে। দিল্লির পার্শ্ববর্তী শহর নয়ডা (গৌতম বুদ্ধ নগর), গুরুগ্রাম এবং গাজিয়াবাদও পরকীয়ার এই তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে।
কলকাতার নাম এই সমীক্ষায় ১৩ নম্বরে উঠে এসেছে। এছাড়াও পুনে, বেঙ্গালুরু, চণ্ডীগড়, লখনউ এবং হায়দরাবাদের মতো শহরগুলিও এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, ভারতের অন্যতম বড় মেট্রো শহর মুম্বাই এই তালিকার প্রথম ২০-এর মধ্যে নেই, যা অনেককে বিস্মিত করেছে।
'অ্যাসলে ম্যাডিসন'-এর সমীক্ষায় আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় লক্ষ্য করা গিয়েছে, তা হলো ভারতের ছোট শহরগুলিতে বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। সমীক্ষা অনুযায়ী, টায়ার-২ শহরগুলিতে বিবাহিত পুরুষ ও মহিলাদের মধ্যে এই ধরনের ডেটিং অ্যাপ ব্যবহারের প্রবণতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই প্রবণতা থেকে বোঝা যায় যে, শুধুমাত্র বড় শহরগুলিতেই নয়, ছোট শহরগুলিতেও মানুষের মানসিকতা এবং সম্পর্কের ধরণে পরিবর্তন আসছে।